সোমবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৬

কুমিল্লা: কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় আবু ইউসুফ (৩২) নামে এক ওয়ার্কসপ ব্যবসায়ীকে (৩২) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

কুমিল্লা: কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় আবু ইউসুফ (৩২) নামে এক ওয়ার্কসপ ব্যবসায়ীকে (৩২) কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

রোববার (০৯ অক্টোবর) সকাল ৯টায় উপজেলার ধামঘর ইউনিয়নের মুগশাইর গ্রামে নিজ বাড়ির দক্ষিণ পাশের ডোবা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহত ইউসুফ ওই গ্রামের মৃত. আব্দুল মান্নান (মুনাফ) মিয়ার ছেলে। তিনি এক ছেলে ও দুই মেয়ের জনক।

নিহতের স্ত্রী রেখা আক্তার জানান, শনিবার রাত ৮টার সময় খাবার খেয়ে ওষুধ আনতে এলাকার মতিন মিয়ার মার্কেটের উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন ইউসুফ। রাতে বাড়ি না আসায় তারা  বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেন। সকালে স্থানীয়রা বাড়ির দক্ষিণ পাশের ডোবায় ইউসুফের মরদেহ দেখতে পেয়ে তাদের খবর দেয়।

নিহতের স্ত্রী আরো জানান, তার স্বামীর সঙ্গে অনেকেরই আর্থিক লেনদেন ছিল। আর্থিক লেনদেনের জেরে তাকে হত্যা করা হতে পারে।

এদিকে, মুরাদনগর থানা পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে।

এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, নিহতের মাথার পিছনের অংশে ক্ষতের চিহ্ন রয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী হত্যা মামলা করেছেন।

মুরাদনগরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

কুমিল্লা : কুমিল্লার মুরাদনগরে ওয়ার্কসপ
ব্যবসায়ী আবু ইউছুফকে (৩২)
কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।রবিবার
সকালে বাড়ির দক্ষিণ পাশের ডুবা
থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ইউছুফ উপজেলার ধামঘর ইউনিয়নের
মুগশাইর গ্রামের মৃত্যু আব্দুল মান্নান
(মুনাফ) মিয়ার ছেলে।তিনি এক ছেলে
ও দুই মেয়ের জনক।
স্ত্রী রেখা আক্তার জানায়, শনিবার রাত
৮ টার দিকে খাবার খেয়ে ওষুধ
আনতে পাশের মতিন মার্কেটের
দিকে বাড়ি থেকে বের হন।
রাতে বাড়ি না ফেরায় তার পরিবার বিভিন্ন
স্থানে খোঁজাখুজি করে।আজ রবিবার
সকাল ৭টায় স্থানীয়রা বাড়ির দক্ষিণ
পাশের ডুবায় নিহতের লাশ দেখতে
পেয়ে পুলিশে খবর দেন।
পরে মুরাদনগর থানার এসআই বিল্লালের
নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থল
গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের
জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ
মর্গে পাঠায়।
স্ত্রী আরো জানায়, তার অনেকের
সঙ্গে টাকার লেনদেন ছিল। হযত তার
জেরে তাকে হত্যা করা হতে পারে।
এ বিষয়ে মুরাদনগর থানার ওসি মিজানুর
রহমান জানান, নিহতের মাথার পেছনের
অংশে ক্ষতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি হত্যার ঘটনা।
স্ত্রী রেখা আক্তার বাদী হয়ে
একটি হত্যা মামলা করেছে।তদন্ত
করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন
করা হবে।

রবিবার, ৯ অক্টোবর, ২০১৬

"এইডস" সম্পর্কে নিজে জানুন অন্যকে জানান -গণসচেতনতায় প্রচারিত !?

বাংলাদেশসহ সারা পৃথিবী জুড়ে এইডস আক্রান্ত
মানুষের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে ।
অন্যদিকে এ রোগের নির্মুল কার্যকরী চিকিৎসা
আজও আবিষ্কার হয়নি । কিন্তু বিজ্ঞানীরা তাদের
চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে । তাই এইডস
প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করাই উত্তম ।
*** এইডস কি ?
>> এইডস হচ্ছে এইচ.আই.ভি (HIV=Human
Immunodeficiency Virus) নামক ভাইরাস দ্বারা
সংক্রমিত একটি রোগ । এটি কয়েকটি উপসর্গ ও
লক্ষণের সমষ্টি । এ রোগের ফলে মানব
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে
ধীরে নষ্ট হয়ে যায় । তাই এ রোগের পরিণাম
মৃত্যু ।
*** এইচ.আই.ভি (HIV) কি ?
>> এইচ.আই.ভি একটি রেট্রো ভাইরাস । ভাইরাসটি
মানব দেহে প্রবেশ করার পর মানব দেহের
প্রতিরোধ প্রণালীর টি-হেলপার কোষে
প্রবেশ করে এবং ভিতরের জেনেটিক পদার্থকে
স্থায়ীভাবে ধ্বংস করে ফেলে । ফলে মানুষ তার
রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে দিনে দিনে
দুর্বল হয়ে পড়ে ।
*** বর্তমানে বাংলাদেশ এইচ.আই.ভিতে ঝুঁকিপূর্ণ
কেন?
>> সারা বিশ্বে বর্তমানে ৩ কোটি ৩৪ লাখেরও
বেশি মানুষ এইচ.আই.ভিতে আক্রান্ত । এর মধ্যে
বাংলাদেশে এইচ.আই.ভিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৩
হাজার ৬৭৪ জন, আর ঝুঁকিতে রয়েছে ১৪,৩০০ জন
(সূত্রঃ উইকিপিডিয়া) ।
আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে এইডস
মহামারী আকার ধারণ করেছে । তাই বাংলাদেশ
ঝুঁকিপূর্ণ ।
*** এইচ.আই.ভি কিভাবে ছড়ায়?
>> এইডস এর ভাইরাস মানুষের (রক্তে, বীর্যে
এবং বুকের দুধে) থাকে । তাই এগুলোর আদান-
প্রদানেই এইচ.আই.ভি ছড়ায় । নিম্নে এগুলো
কিভাবে ছড়ায় এবং মানুষ এইচ.আই.ভিতে কিভাবে
আক্রান্ত হয় তা দেওয়া হলো-
(১) এইচ.আই.ভি আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে দৈহিক
মিলনের ফলে ।
(২) এইচ.আই.ভি আক্রান্ত ব্যক্তির সুই সিরিঞ্জ
ব্যবহার করলে ।
(৩) এইচ.আই.ভি আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত শরীরে
গ্রহণ করলে ।
(৪) এইচ.আই.ভি আক্রান্ত মায়ের গর্ভে থাকাকালে
অথবা জন্মের সময় অথবা মায়ের বুকের দুধের
মাধ্যমেও নবজাতক এইচ.আই.ভিতে আক্রান্ত হতে
পারে ।
[বিঃ দ্রঃ বায়ু, জল(পানি), খাদ্য বা ছোঁয়ায় এইচ.আই.ভি
ছড়ায় না ।]
*** এইচ.আই.ভি প্রতিরোধের উপায়ঃ
>> খুব সহজেই আমরা এই ঘাতক ব্যাধিকে
প্রতিরোধ করতে পারি । শুধু মাত্র চারটি নিয়ম মেনে
চললেই এইচ.আই.ভি কে প্রতিরোধ করা সম্ভব ।
(১) ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলা, অথবা প্রতিবার যৌন
মিলনে সঠিক নিয়মে কনডম ব্যবহার করা ।
(২) প্রতিবার নতুন সুই, সিরিঞ্জ অথবা জীবানুমুক্ত
সুই, সিরিঞ্জ ব্যবহার করা ।
(৩) রক্ত শরীরে গ্রহণের আগে রক্তে
এইচ.আই.ভি আছে কিনা পরীক্ষা করে নেয়া বা
গ্রহণ করা, চুল-দাঁড়ি কাটার সময়ও নতুন ব্লেড ব্যবহার
করা ।
(৪) এইচ.আই.ভি আক্রান্ত মা বাচ্চা নিতে চাইলে
অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া এবং পরামর্শ
নেয়ার পর বাচ্চা নেয়া ।
¤ তবে যৌন রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে
দ্রুতগতিতে এইচ.আই.ভির জীবানু প্রবেশ করতে
পারে । তাই যত তারাতারি সম্ভব যৌন রোগের চিকিৎসা
করা উচিত ।
প্রঃ আসলে যৌন রোগ কি?
উঃ যৌন কাজের মাধ্যমে একজনের শরীর থেকে
অন্যজনের শরীরে যে রোগ ছড়ায় তাকে যৌন
রোগ বা যৌন বাহিত রোগ বলে । কিন্তু অন্যান্য
কারণেও এ রোগ হতে পারে ।
*** কয়েকটি যৌন রোগের লক্ষণঃ
¤ পুরুষদের ক্ষেত্রে-
(১) পুরুষের ক্ষেত্রে প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে
পুজ ও রক্ত পড়া এবং প্রস্রাবে জ্বালা-পোড়া ও
আটকে আটকে প্রস্রাব হওয়া ।
(২) পুরুষ লিঙ্গের মাথায় গর্ত বা ঘাঁ হওয়া এবং লিঙ্গের
আশে-পাশে ক্ষত বা চুলকানি হওয়া ।
(৩) অণ্ডকোষ ফুলে যাওয়া ও ব্যাথা হওয়া ।
(৪) কুচকি ফুলে যাওয়া ও কুচকিতে বাগী হওয়া ।
¤ মেয়েদের ক্ষেত্রে-
(১) অতিরিক্ত স্রাব বা পুজ যুক্ত স্রাব বের হওয়া
অথবা গন্ধযুক্ত স্রাব বের হওয়া ।
(২) সহবাসে ব্যাথা বা তলপেটে ব্যাথা হওয়া ।
(৩) যৌনাঙ্গের আশে-পাশে ফুসকুড়ি, চুলকানি, ঘাঁ,
ক্ষত সৃষ্টি হওয়া ।
(৪) কুচকি ফুলে যাওয়া ও কুচকিতে বাগী হওয়া ।
*** যৌন রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির কি ক্ষতি হতে
পারে?
(১) যৌন ক্ষমতা নষ্ট হতে পারে ।
(২) সন্তান জন্মদানে অক্ষমতা হতে পারে ।
(৩) বিকলাঙ্গ সন্তানের জন্ম দিতে পারে ।
(৪) পাগল হতে পারে ।
*** এ রোগের সঠিক চিকিৎসা কোথায় পাবেন ?
(১) যে কোন সরকারী হাসপাতাল (যৌন বিভাগে) ।
(২) যে কোন এন. জিও ক্লিনিকে ।
(৩) যৌন বিশেষজ্ঞঃ অথবা যে কোন
স্বাস্থ্যকর্মীর পরামর্শ নিলে ।
সূত্রঃ HIV AIDS Information Centre....

ক্ল্যাস অফ ক্ল্যানস (Clash of Clans) এর খুঁটিনাটি ও খেলার সঠিক নিয়মাবলী! যারা খেলতে পারেন না তারা দেখুন

বর্তমানে বাংলাদেশে Clash Of Clans এর ব্যাপক
জনপ্রিয়তা লক্ষ করা যায়। আসলে বাংলাদেশের
গেমারদেরকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। এক যারা
ক্লাশ অফ ক্লান্স খেলে দুই যারা ক্লাস অফ ক্লান
খেলে না। মনে হয় না এই ছোট Joke করেও
এর জনপ্রিয়তা বুঝানো যাবে। ক্লাশ অফ ক্লান
আসলে একটি স্ট্র্যাটেজি গেম তাই অনেক সময়
নিয়ে খেলতে হয়। আর এর ফলে অনেক নতুন
প্লেয়ারই সহজ উপায়ে কিভাবে খেলা যায় তা
খুজতে থাকেন। গেমটি যেহেতু অনলাইনে
খেলতে হয় আর এর সমস্ত ডাটা ক্লাশ অফ ক্লানস
এর সার্ভারে স্টোরেজ থাকে তাই Clash of
Clans গেমে আসলে খুব বেশি একটা ট্রিক্স কিংবা
টিপ্স নেই। তবুও যারা নতুন তাদের জন্য এই অল্প
কিছুটা ট্রিকস এবং টিপসই খুবই সহযোগিতা করবে।
তো চলুন দেখে নেই ক্লাস অফ ক্লান্স এর
ট্রিক্স এবং টিপ্সগুলোঃ
ক্লাস অফ ক্লান্স হ্যাকিং: প্রথমে গেমটির
হ্যাক করা নিয়েই আলোকপাত করলাম। কেননা
যারা নতুন প্রথমেই খুজে কিভাবে তাড়াতাড়ি কিছু
করা যায়। এজন্য তারা হ্যাকিং এর চিন্তা করে।
ফেসবুক কিংবা অন্য কোন সাইটে ফ্রী
জেম এর অফার দেখা যায়। ভুলেও ঐদিকে
পা বাড়াবেন না। ওদের সাইটে গেলে
প্রথমেই হয়তোবা একটা সার্ভে পূরণ
করতে বলবে এবং কোন একটা ফাইল
ডাউনলোড করতে বলবে। অনেক সময়
এর মাধ্যমে মোবাইলে এবং পিসিতে ভাইরাস
প্রবেশ করতে পারে। আসলে এটা পুরাই
ভুয়া। আর আরেকটা কথা ক্লাস অফ ক্লান্স
গেমের ডাটা অনলাইনে স্টোরেজ থাকায়
এটা আজ পর্যন্ত হ্যাক করা সম্ভব হয়নি।
টাউন হল ম্যাক্স না করেই আপগ্রেড দেওয়া :
অনেকেই দেখি টাউন হল ম্যাক্স না করেই
টাউন হল আপগ্রেড দিয়ে দেয়। টাউন হল
ম্যাক্স করা হলো ঐ টাউন হল থাকা অবস্থায়
সকল কিছু ম্যাক্সিমাম আপগ্রেড করা। যদি
আপনার টাউনহল ৭ এ থাকে তবে ৭ এর সকল
কিছু ডিফেন্স, ট্রুপস, মাইন, কালেক্টর ইত্যাদি
ম্যাক্সিমাম পর্যন্ত করে তবে টাউন হলকে ৮
এ আপগ্রেড দিন। ম্যাক্স না করে
আপগ্রেড দিলে উপরের লেভেলের
প্রাপ্ত লুট দিয়ে পরে সকল কিছু আপগ্রেড
দেওয়া কঠিন হয়ে পরে। আর লুটও কম পাওয়া
যায়। তাই টাউন হল ম্যাক্স করার আগে
কখনোই টাউন হল আপগ্রেড দেবেন না।
Revenge নেওয়া : অফলাইনে থাকাকালে
নিজের থেকে লুট নিয়ে গেলে খারাপ
লাগেই। তবে এটা অনেক সময় ভালো
কিছুও বয়ে আনে। যেমন রিভেন্জ
নেওয়া। ক্লাস অফ ক্লানসে রিভেন্জ এটাক
নেওয়া সত্যিই দারুন একটা সুযোগ। কারন এর
ফলে আপনি আগেই অপোনেন্ট এর
বেস দেখে, সেই অনুযায়ী অ্যাটাক
স্ট্র্যাটেজী করতে পারবেন।
Elixer সেভ করা : Baracks গুলো দিয়ে
আপনি সহজেই বেশ কিছু ইলিক্সিয়ার সেভ
করতে পারবেন। কিভাবে? ব্যারেকস
গুলোতে ট্রুপস ট্রেইন করতে দিয়ে।
বুঝাতে পারলাম? আচ্ছা ধরুন আপনার কাছে
১০০০০০০ ইলিক্সিয়ার আছে। কিন্তু আপনি এখন
COC থেকে বের হয়ে যাবেন। তো
এক্ষেত্রে Baracks গুলোতে ট্রুপস
ট্রেইন করতে দিতে পারেন। যেমন যদি
আপনি একটা ব্যারেক্সে ৬০ টা ট্রুপস ট্রেইন
করতে পারেন তবে ৩ টি ড্রাগন ট্রেইন
করতে দিলেই ২৭*৩= ৮১ হাজার Elixer
রাখতে পারবেন। ড্রাগন রাখতে না পারলে
ওয়াল ব্রেকার রাখতে পারেন। কারন Wall
Breaker, ২ স্পেস নিলেও অনেক
ইলিক্সিয়ার ব্যবহার করে। এভাবে ৪ টা
ব্যারেকস এ ৮১*৪ =৩২৪ হাজার ইলিক্সিয়ার
রাখতে পারবেন এবং তখন ইলিক্জিয়ার
স্টোরেজে Elixer থাকবে মাত্র
১০০০০০০-৩২৪০০০= ৬৭৬০০০। আবার আপনি
স্পেল ফ্যাক্টরিতেও স্পেল তৈরি হতে
দিতে পারেন। ফলে কোন প্রতিপক্ষ
রেইড করলে অ্যাভেইলেবল লুটও কম
দেখাবে। এভাবে আপনি ডার্ক ইলিক্সিয়ারও
সেভ করতে পারবেন।
প্রাপ্ত শীল্ডের সর্বোচ্চ ব্যবহার :
শীল্ড থাকাকালে কেউ আপনাকে এটাক
করতে পারবে না। কেউ যখন আপনার টাউন
হল ভেঙ্গে ফেলে বা ৫০% ধংস করে
তখন আপনি ১২ ঘন্টা শীল্ড পাবেন। আর
১০০% ধংস করলে ১৬ ঘন্টা শীল্ড পাবেন।
অনেক সময় দেখা যায় শীল্ড এ আছেন
তবুও দু একটা অ্যাটাক করে COC থেকে
বের হয়ে যান। এতে আপনি কতই বা লুট
করতে পারবেন? কিন্তু অপোনেন্ট কিন্তু
ঠিকই আপনার থেকে লুট করে নিয়ে যাবে।
তাই তখনই শীল্ড ভাঙ্গুন যখন আপনি
একনাগারে অনেকক্ষণ খেলবেন। সুতরাং
শীল্ডের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করুন।
টাউন হল : অনেক সময় অ্যাটাক করতে
গেলে দেখবেন টাউন হল বাইরে রাখা।
আপনি ভাবতে পারেন এ কোন বোকা যে
টাউন হল বাইরে রাখে। কিন্তু এর পেছনেও
কারন আছে। কারন আপনি যখন টাউন হলটা
ভেঙ্গে আসবেন তখন সে শীল্ড
পেয়ে যাবে। এতে তার থেকে লুটও
কমে যাবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ফার্মিং
বেস গুলোতেই টাউন হল বাইরে রাখা হয়।
তবে ট্রফি বেসেও টাউন হল বাইরে
রাখতে পারেন। তবে ট্রফি বেসে সাধারনত
টাউন হল ভেতরেই রাখা হয়।
ক্লান ওয়ার চলাকালে নিরাপত্তা : ক্লান ওয়ার
চলাকালে ক্লান নতুন কোন মেম্বার না
নেওয়াই ভালো। কারন হতে পারে সে
প্রতিপক্ষ ক্ল্যানের মেম্বার। এক্ষেত্র
সে আপনাদের সবার ওয়্যার বেস দেখে
যেতে পারবে। এমনকি হাইড থাকা জায়ান্ট
বোম্ব, এয়ার মাইনস, বোম্ব, স্প্রিং, টেসলা
ইত্যাদি কোথায় কি আছে তাও দেখে নিতে
পারবে। তাই ক্লান প্রিপারেশন ও ওয়ার ডে
তে নতুন কোন মেম্বার নি নেওয়াই
ভালো।
ট্রুপ ডোনেশন : অনেকেই ট্রুপ
ডোনেশন করতে চায় না। কিন্তু মনে
রাখবেন ট্রুপ ডোনেশন করলে
Experience Level ও বাড়ে। এক্ষেত্রে
আপনি যতটুকু ট্রুপ দেবেন ততটুকু
Experience Point ই পাবেন। তাই
ডোনেশন করতে থাকুন। এছাড়া
ডোনেশনের ক্ষেত্রে Achievement
আনলকের ব্যাপারও আছে। এতে অনেক
জেমও পাওয়া যায়।
আসলে Clash of Clans একটু সময় ও ধৈর্য নিয়ে
খেলতে হয়। আপনি চাইলেও এটি তাড়াতাড়ি
খেলতে পারবেন না। আর Clash of Clans এর
তেমন টিপস এবং ট্রিকসও নাই। তবে আপনি উপরে
উল্লেখিত ক্লাস অফ ক্লানস টিপস ও ট্রিকস গুলো
দেখতে পারেন। এগুলো ছাড়াও আরো কিছু
ছোট ছোট টিপস ও ট্রিকস আছে যেগুলো
আপনি ক্লাস অফ ক্লানস খেলতে খেলতেই
শিখে যাবেন। তো হ্যাপি ক্ল্যাশ অফ ক্ল্যান্সিং।

শুক্রবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৬

অাপনার ফেসবুক একাউন্টে অন্য কেউ আপনার অগোচরে লগিন করছে কিনা জেনে নিন।

ধন্যবাদ জানাই hasan ভাইয়া কে।
উনার কারনেই আমি hcmpbd.blogspot.com  য়ে কাজ করার
সুযোগ পেয়েছি।
সকলে কেমন অাছেন? আশা করি ভালো
আছেন।
তো কথা না বাড়িয়ে পোস্টে চলে যাই।
যদি কোনো ভুল হয় ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন
সকলে।
^^{আর টিউনার বিষয়ে যদি কারো সাহায্য লাগে
তাহলে আমার সাথে ফেজবুকে যোগাযোগ
করবেন}^^
♪ আর যারা এই পোষ্ট বিষয়ে জানেন তাদের
জন্য এই পোষ্টি না। যারা জানেন না তাদের জন্য
এই পোষ্ট।
তাহলে শুরু করলাম,,,,
♪কোন কারণে আপনার সন্দেহ হয় যে, কেউ
আপনার অগোচরে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার
করছে তাহলে বিন্দু মাত্র দেরি না করে তাকে
খুঁজে বের করুন,,,।
কখনও যদি লক্ষ্য করেন যে, কোন মেসেজ
যা আপনি পাঠান নি, বা কোন ওয়াল পোস্ট যা আপনি
করেননি, অথবা কোন নোটিফিকেশন কেউ
চেক করে ফেলেছে তাহলে বুঝবেন কেউ
আপনার অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করছে।
♪যেহেতু ইউজারনেম ইউ.আর.এল (URL)-
মানে লিংক এর মাধ্যমে বের করা যায় তাই
অ্যাকাউন্টে লগইন করার জন্য শুধু পাসওয়ার্ড
জানলেই হয়। তবে ফেসবুক কিছু টুল রেখেছে
যার মাধ্যমে আপনি বের করতে পারবেন কে
কে আপনার অ্যাকাউন্টে লগ ইন করিছে।
♪ এজন্য প্রথমে আপনাকে অ্যাকাউন্টস সেটিং-এ
সিকুরিটি অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। এরপর
নিচের ধাপগুল অনুসরণ করুনঃ ♪১। লগইন
নোটিফিকেশন দিয়ে হ্যাকারদের জন্য একটি ট্যাব
রাখুন কে লগইন করছে তা ট্র্যাক করার জন্য,
প্রথমে লগ-ইন নোটিফিকেশন এনাবল করুন।
প্রতিবার যখন কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে কম্পিউটার
বা অন্য কোন মোবাইল ডিভাইস থেকে লগইন
করবে, ফেসবুক আপনাকে মেসেজে অথবা ই-
মেইলে একটি অ্যালার্ট নোটিফিকেশন পাঠাবে।
এই তথ্য অনুযায়ী আপনি পেয়ে যাবেন আপনার
অ্যাকাউন্টে কখন কখন লগইন হচ্ছে।
♪২। লগইন এপ্রুভালস এনাবল করুন লগ-ইন এপ্রুভাল
একটি দুই ধাপের লগ-ইন করার অপশন যা সর্বোচ্চ
নিরাপত্তা দিবে এবং হ্যকারদের আক্রমণ থেকে
অনেকটাই রক্ষা করবে। যখন আপনি কোন নতুন
কম্পিউটার অথবা অন্যান্য কোন ডিভাইস থেকে
লগ-ইন করবেন তখন আপনি আপনার মোবাইল-এ
একটি সিকিউরিটি কোড নাম্বার পাবেন। এক্ষেত্রে
শুধুমাত্র সেই সিকিউরিটি কোড দিয়েই লগইন
করতে পারবেন।
এটা সত্যিকার অর্থেই অনেক কাজের।
♪৩। যেকোনো সন্দেহজনক কাজ বন্ধ করুন
ঠিক কোন স্থান থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে
লগইন করা হয়েছিল এটা জানতে প্রথমে
আপনাকে “অ্যাক্টিভ সেসন” অপশনে যেতে
হবে।
এখানে আপনি উপরের দিকে দেখতে পাবেন
আপনার বর্তমান সেসন এবং তার নিচে অন্য
কম্পিউটার থেকে লগইন করার তথ্য।
♪যদি কোন স্থানের নাম আপনার কাছে সন্দেহ
জনক মনে হয় তবে “End Activity” তে ক্লিক
করতে হবে এবং আপনার পাসওয়ার্ডটি পরিবর্তন
করে নিতে হবে।
♪এক্ষেত্রেও আপনি আপনার ফেসবুক
অ্যাকাউন্টকে নিরাপদ রাখতে পারবেন।
ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন সব নিত্য নতুন সব কিছু পেতে
ট্রিকবিডির সাথে থাকুন। ধন্যবাদ।

এন্ড্রয়েড মোবাইলের রহস্যময় কোডসমূহ। জেনে রাখুন কাজে লাগবেই

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের যুগে এখন কোনও
কিছুই অসম্ভব নয়। স্মার্টফোনের দৌরাত্ম্যে
গোটা দুনিয়ার তথ্য, ছবি, যোগাযোগ করার হরেক
পথ খুলে গিয়েছে। তবে প্রিয় স্মার্টফোনের
বিষয়ে আমরা ওপর ওপর কিছু তথ্য জেনেই খুশি
থাকি। কিন্তু এমন কিছু গোপন কোড আছে, যার
দৌলতে অ্যান্ড্রয়েডের না-জানা তথ্য আপনার
হাতের মুঠোয় চলে আসবে।
এখন অনেকেই ভাবছেন, এই গোপন কোড
জেনে আপনার কী হবে? ফোনের সমস্ত
কিছু অজানা কোড দিয়ে ফোনের সেকশনগুলি
তৈরি থাকে। এমনও তো হতে পারে, আপনি
বেখেয়ালে কখন সবচেয়ে দরকারী ছবি ডিলিট
করে দিয়েছেন! তখন হা-হুতাশ ছাড়া আপনার কিছু
করার থাকবে না। যদি আপনি গোপন কোড
জানেন, তাহলে তো কেল্লা ফতে! আবার যাঁরা
স্মার্টফোনের ব্যাপারে কৌতুহলী, তাঁদের কাছে
এগুলি সত্যিই সোনার চাঁদ।
ফোনের বিস্তারিত তথ্য জানতে
কিছু কোড ব্যাবহার করা হয়।
সেগুলি জানুন এখানেl
*#06# – IMEI নম্বর *2767*3855#- ফ্যাক্টরি
রিসেট কোড (ফোনের সব তথ্য মুছে যাবে)
*#*#4636#*#* – ফোন এবং ব্যাটারি সংক্রান্ত তথ্য
*#*#273282*255*663282*#*#* – সব মিডিয়া
ফাইল ব্যাক আপ হবে *#*#197328640#*#* –
সার্ভিস টেস্ট মোড *#*#1111#*#* – FTA
সফটওয়্যার ভার্সন *#*#1234#*#* – PDA এবং
firmware ভার্সন *#*#232339#*#* –
WirelessLAN টেস্ট কোড *#*#0842#*#* –
ব্যাক লাইট ও ভাইব্রেশন টেস্ট কোড
*#12580*369 # – সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার
ইনফরমেশন *#*#2664#*#* – টাচস্ক্রিন টেস্ট
কোড *#9900# – সিস্টেম ডাম্প মোড
*#9090# – ডায়াগনস্টিক কনফিগারেশন
*#*#34971539#*#* – ক্যামেরা ইনফরমেশন
*#872564# – ইউএসবি লগইন কন্ট্রোল
*#301279# – HSDPA/HSUPA কন্ট্রোল
মেনু *#7465625#- ফোন লক স্ট্যাটাস
*#*#7780#*#* – ফ্যাক্টরি রিস্টোর সেটিং,
গুগলঅ্যাকাউন্টসহ সব সিস্টেম ডাটা মুছে যাবে
*2767*3855#- ফ্যাক্টরি ফরম্যাট সেটিংসহ সব
ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল ডাটা মুছে যাবে এবং
ফার্মওয়্যার রি-ইন্সটল হবে *#*#4636#*#* –
ফোন এবং ব্যাটারি ইনফরমেশন
*#*#273283*255*663282*#*#* – ফাইল কপি
স্ক্রিন, সব ইমেজ, সাউন্ড, ভিডিও, ভয়েস মেমো
ব্যাক আপ করা যাবে *#*#197328640#*#* –
সার্ভিস মোড কোড, বিভিন্ন টেস্ট ও সেটিং
বদলানোর জন্য *#*#7594#*#* – এই কোড
এন্ড কল/ পাওয়ার বাটনকে সরাসরি পাওয়ার অফ
বাটনে পরিণত করবে *#*#8255#*#* – G Talk
সার্ভিস মনিটর কোড *#*#34971539#*#* –
ক্যামেরা ইনফরমেশন, ক্যামেরা ফার্মওয়্যার,
আপডেট অপশনটি ব্যবহার করবেন না- এতে
আপনার ক্যামেরা ফাংশন বন্ধ হয়ে যাবে।
জিপিএস, ব্লু-টুথ টেস্ট কোড: W-
LAN, GPS and BluetoothTest Codes:
*#*#232339#*#* OR *#*#526#*#* OR
*#*#528#*#* – W-LAN টেস্ট কোড, টেস্ট
শুরু করার জন্য মেনু বাটন ব্যবহার করুন
*#*#232338#*#* – ওয়াই-ফাই ম্যাক অ্যাড্রেস
*#*#1472365#*#*- জিপিএস টেস্ট
*#*#1575#*#* – আরেকটি জিপিএস টেস্ট
কোড *#*#232331#*#* – Bluetooth টেস্ট
কোড *#*#232337#*# – Bluetooth ডিভাইসই
নফরমেশন *#*#0588#*#* – প্রক্সিমিটি সেন্সর
টেস্ট *#*#0*#*#* – এলসিডি টেস্ট
*#*#2664#*#* – টাচস্ক্রিন টেস্ট
*#*#2663#*#* – টাচস্ক্রিন ভার্সন
*#*#0283#*#* – প্যাকেট লুপ ব্যাক
*#*#0673#*#* OR *#*#0289#*#* –
মেলোডি টেস্ট *#*#3264#*#* – র্যাম ভার্সন
টেস্ট।

বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর, ২০১৬

আশা করি সবাই ভালো আছেন । আজ গ্রামীনফোন এর একটি ইন্টারনেট অফার নিয়ে লিখছি, আশা করি সবাই উপকৃত হবেন

প্রতি বারের মতো গ্রামীনফোন সিমে আবারও
নির্দিষ্ট পরিমান কথা বললেই পাচ্ছেন ইন্টারনেট এমবি

অফারটি নিতে ডায়াল করুন *999*2# এই অফারটি কিছু দিন
বন্ধ ছিল, আবার চালু করেছে তাই সবাইকে জানিয়ে
দিলাম ।
আশা করি একটি হলেও ধন্যবাদ জানাবেন ।
অফারটি নিতে আগে রেজিস্টার করে নির্দিষ্ট পরিমান
কথা বলতে হবে । কারো 1 টাকা, কারো 2 টাকা,
কারো 5 টাকা কথা বলার পর প্রতিবারে 1 mb করে
পাবেন ।
আর মজার ব্যাপার হলো এই অফারটি talk time মিনিট
দিয়ে নির্দিষ্ট পরিমান কথা বলেও ইন্টারনেট এমবি
পাওয়া যায় ।
তো বন্ধুরা বেশি কিছু আর বলছি না । সবাই ভালো
থাকবেন আর আমার পক্ষ থেকে দূর্গা পূজার
অগ্রীম শুভেচ্ছা রইল ।
বিদায় ।

৪৯ টাকায় ১ জিবি ৩০দিন মেয়াদ, প্রতিমাসে যত ইচ্ছা তত বার নিন রবি উদয় সিমে এছাড়া আনলিমিটেড ফ্রি ইন্টারনেট চালান

সিমের সাথে যা যা পাবেন: ক)১২১ এমবি ইন্টারনেট
৭ দিন মেয়াদ খ)188 টাকা ব্যালেন্স মূল্য: সিমের
মূল্য মাত্র ১৬২ টাকা, মোট 375 টাকা।
সুবিধা : ক)শুধু মাত্র ৪৯ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট
মেয়াদ ৩০ দিন যতখুশি ততবারএ সুবিধা সারা জিবন
পাবেন। এটা অনেকটা টেলিটক আগামী সিম এর
মত। কিনতে ডায়াল করুন: 844480 তে এরপরে ১
চাপুন। দেখবেন একটিভ হয়ে গেছে।
খ)রবি টু রবি ৩৬ পয়সা মিনিট ভ্যাটসহ দিন রাত ২৪ ঘন্টা
গ)রবিটু অন্য অপারেটর ৬০ পয়সা মিনিট ভ্যাট সহ দিন
রাত ২৪ ঘন্টা। (প্রতিমাসে মিনিমাম ২৫ টাকা রিচার্জে)
ঘ) এসএমএস ৩০পয়সা যে কোন নাম্বারে।
সুবিধা : ক)শুধু মাত্র ৪৯ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট
মেয়াদ ৩০ দিন যতখুশি ততবারএ সুবিধা সারা জিবন
পাবেন। এটা অনেকটা টেলিটক আগামী সিম এর
মত। কিনতে ডায়াল করুন: 844480 তে এরপরে ১
চাপুন। দেখবেন একটিভ হয়ে গেছে।
খ)রবি টু রবি ৩৬ পয়সা মিনিট ভ্যাটসহ দিন রাত ২৪ ঘন্টা
গ)রবিটু অন্য অপারেটর ৬০ পয়সা মিনিট ভ্যাট সহ দিন
রাত ২৪ ঘন্টা। (প্রতিমাসে মিনিমাম ২৫ টাকা রিচার্জে)
ঘ) এসএমএস ৩০পয়সা যে কোন নাম্বারে।

এবার আপনার রবি সিমে ৩০টাকা+ভ্যাটে

[হট পোষ্ট]এবার আপনার রবি সিমে ৩০টাকা+ভ্যাটে
৫০০এম্বি নিয়ে নিন তাড়াতাড়ি,,মিস কইরেন না।
রবি সিম আজকাল আমাদের অনেক ইন্টারনেট অফার
দিচ্ছে কিন্তু এইসব মেগাবাইট এর অফার দিচ্ছে ঠিকই
কিন্তু স্পিড কম।
তাই আজ আপনাদের জন্য নিউ অফার দিচ্ছি একটু
আগে আমার সিমে এসেছে।
আর তা হচ্ছে ৩০টাকাই ৫০০এম্বি।
প্যাকটি কিনতে ডায়াল করুন,*8444*50030#
মেয়াদ ২দিন।